আজ বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অর্ধশতাধিক কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব বৈঠকে সর্বশেষ প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদন করা হয়।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে রাত ৯টা পর্যন্ত ৫৩টি কোম্পানির সর্বশেষ প্রান্তিক প্রতিবেদনের তথ্য আমাদের হাতে এসেছে। কোম্পানিগুলোর ইপিএস নিচে দেয়া হল।
বার্জার পেইন্টস : সর্বশেষ প্রান্তিকে (অক্টোবর’১৯-ডিসেম্বর’১৯) বার্জার পেইন্টসের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ১৪ টাকা ৩৬ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে যা ১১ টাকা ৯০ পয়সা ছিল।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে (এপ্রিল’১৯-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৪ টাকা ৯৭ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ২৬ টাকা ৬৪ পয়সা।
সামিট পাওয়ার : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ২০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৮৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৫৪ পয়সা।
রিং শাইন : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৪৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৯৯ পয়সা।
গোল্ডেন হার্ভেস্ট : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৮৯ পয়সা।
একটিভ ফাইন : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৮৬ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৪৯ পয়সা।
শাশা ডেনিমস : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৪১ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৪ পয়সা।
ওয়াইম্যাক্স ইলেক্ট্রোড : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা। আগের বছর একই সময় ছিল ৯৮ পয়সা।
বিডি থাই : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১৩ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৩৩ পয়সা।
বারাকা পাওয়ার : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩৬ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৯৭ পয়সা।
আরএসআরএম : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৮৮ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৩ টাকা ৬৩ পয়সা।
অ্যাপেক্স ফুডস : আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ১০ পয়সা।
ডেসকো : দ্বিতীয় প্রান্তিকে(অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৮০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৭৬ পয়সা।
ওয়াটা কেমিক্যালস : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২ টাকা ২৮ পয়সা (রিস্টেটেড)।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৬০ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪ টাকা ৪৫ পয়সা (রিস্টেটেড)।
বিডি অটোকার্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে ৩১ ডিসেম্বর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৬৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ১৮ পয়সা ।
ইন্দো-বাংলা ফার্মা : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩৪ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর ১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৬৪ পয়সা।
সিভিও পেট্রোক্যামিকেল : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০২ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০৪ পয়সা।
ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩৫ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪৬ পয়সা।
ফু-ওয়াং সিরামিক : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২২ পয়সা (এডজাস্টেড)। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩০ পয়সা।
এটলাস : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫২ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৭৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৭০ পয়সা।
কনফিডেন্স সিমেন্ট : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি একক আয় ছিল ১ টাকা ০৭ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৫ টাকা ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি একক আয় ছিল ২ টাকা ৫৮ পয়সা।
সেন্ট্রাল ফার্মা : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১৫ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪৪ পয়সা।
মুন্নু সিরামিকস : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৭৬ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৩ টাকা ৩৫ পয়সা।
স্ট্যাইল ক্রাফট : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৮ পয়সা (রিস্টেটেড)। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৮৪ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৯ পয়সা (রিস্টেটেড)। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৫৯ পয়সা।
জিকিউ বলপেন : ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৬৬ পয়সা।
ইউনাইটেড পাওয়ার : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ২ টাকা ৯৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩ টাকা ৬২ পয়সা।
সর্বশেষ প্রান্তিকে এককভাবে শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ২ টাকা ১৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৫৭ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই’১৯-ডিসেম্বর,১৯) ইউনাইটেড পাওয়ারের কনসোলিডেটেড ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ২ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৮ টাকা ৪৮ পয়সা।
সায়হাম টেক্সটাইল : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৪৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা।
প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫৬ পয়সা (রিস্টেটেড)।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৬১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ১০ পয়সা (রিস্টেটেড)।
এএফসি অ্যাগ্রো : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৭০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা।
প্রাইম টেক্সটাইল : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২১ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪৮ পয়সা।
সাফকো স্পিনিং : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর ১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৯৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ছিল ১০ পয়সা।
এমএল ডায়িং : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩৬ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর ১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৭০ পয়সা।
লিগ্যাসি ফুটওয়্যার : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২০ পয়সা (রিস্টেটেড)। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৭৮ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৯ পয়সা (রিস্টেটেড)। আগের বছর একই সময় ছিল ৩ টাকা ৩৫ পয়সা।
কুইন সাউথ টেক্সটাইল : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩২ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৭৬ পয়সা।
আর এন স্পিনিং : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর ১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৭৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ২৯ পয়সা।
ডোরিন পাওয়ার : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৩১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ৪৩ পয়সা।
এনভয় টেক্সটাইল : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৭২ টাকা।
আনলিমা ইয়ার্ন : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১৬ পয়সা।
মুন্নু জুট : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল১ টাকা ৭৬ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টকা ৫৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৩ টাকা ৩৫ পয়সা।
অ্যাডভেন্ট ফার্মাসিটিক্যাল : দ্বিতীয় প্রান্তিকে(অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫৭ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৭ পয়সা।
অ্যাপেক্স স্পিনিং : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৯২ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা।
দেশবন্ধু পলিমার : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১২ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১৫ পয়সা।
ফার কেমিক্যাল : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৬২ পয়সা।
বসুন্ধরা পেপার মিলস : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২৮ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৩২ পয়সা।
ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৪৩ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮০ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৮৪ পয়সা।
সালভো ক্যামিকেল : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৮ পয়সা (রিস্টেটেড)।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ছিল ২৬ পয়সা।
বিডিকম : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫৬ পয়সা (রিস্টেটেড)।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪০ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ছিল ৮৯ পয়সা।
আরডি ফুড : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ০৭ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ২১ পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৪৩ পয়সা (রিস্টেটেড)।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৬০ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ছিল ৮০ পয়সা।
কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪৫ পয়সা।
ইমাম বাটন : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৫ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ২২ পয়সা।
এমজেএল বিডি : দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।
এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ১১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ৮২ পয়সা।
শেয়ারবার্তা / মিলন