পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৬ প্রতিষ্ঠান দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসই ও কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
নাহি অ্যালুমিনিয়াম
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি নাহি অ্যালুমিনিয়ামের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৫ পয়সা (বেসিক)। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৯০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা (বেসিক)। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৬৮ টাকা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৩২ পয়সা ।
যমুনা অয়েল লিমিটেড
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৭৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৬ টাকা ৭১ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ টাকা ৩৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১৩ টাকা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৬৪ টাকা ৪৮ পয়সা ।
দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪ পয়সা (রিস্টেটেড)। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৪০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা (রিস্টেটেড) । আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৬৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৬৫ পয়সা।
ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ৬ পয়সা।
এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১২ টাকা ১৮ পয়সা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬১ টাকা ৬০ পয়সা।
মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫২ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭৯ পয়সা।
এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৮ পয়সা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৫ টাকা ৭৭ পয়সা।
রহিম টেক্সটাইল
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯)কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৮৬ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল তা ৪ টাকা ৭২ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির এনএভি হয়েছে ৪০ টাকা ৯৮ পয়সা।
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫৩ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৭৩ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৯০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৯ টাকা ১৯ পয়সা।
আরামিট সিমেন্ট
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৬৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ৬৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ২৭ পয়সা ।
এপেক্স ট্যানারি
দ্বিতীয় প্রান্তিকে আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯)কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১১ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল তা ৫৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির এনএভি হয়েছে ৬৬ টাকা ৭৯ পয়সা।
বিকন ফার্মাসিটিক্যাল
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯)কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে টাকা ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল তা ৩৫ পয়সা।
আরামিট লিমিটেড
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯)কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে টাকা ১ টাকা ০৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল তা ১ টাকা ৬৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির এনএভি হয়েছে ১৩৭ টাকা ৯৭ পয়সা।
এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ড ওয়ান
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৭১ পয়সা।
এদিকে, অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৯০ পয়সা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২৭ পয়সা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৯ টাকা ১৯ পয়সা।
রিলায়েন্স ওয়ান” দ্য ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়্যাল ফান্ড
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১২ পয়সা।
এদিকে, অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১৮ পয়সা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২৭ পয়সা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১১ টাকা ২৮ পয়সা।
এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৯ পয়সা।
এদিকে, অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৩ পয়সা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১০ টাকা ২৩ পয়সা।
এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৯ পয়সা।
এদিকে, অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৮২ পয়সা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৯ টাকা ২৫ পয়সা।
গ্রামীন ওয়ান: স্কিম টু
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১৮ পয়সা।
এদিকে, অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৩৮ টাকা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৪২ টাকা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৬ টাকা ৩৯ পয়সা।
শেয়ারবার্তা / আনিস