ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১৯টি খাতের ৩৫৬টি কোম্পানির ৪৩৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। খাতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৬৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকার বা ১৬.৫৯ শতাংশ লেনদেন হয়েছে প্রকৌশল খাতে।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৬ কোটি টাকা বা ১৩.২৮ শতাংশ বস্ত্র খাতে এবং ৪২ কোটি ৮০ লাখ টাকা বা ১০.১৫ শতাংশ লেনদেন হয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানিগুলোর।
এছাড়া বীমা খাতে ৪১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা বা ৯.৯৪ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ৩৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা বা ৯ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৩৫ কোটি ৭৯ লাখ টাকা বা ৮.৪৯ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ২৪ কোটি ২৭ লাখ টাকা বা ৫.৭৯ শতাংশ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ২৩ কোটি ১০ লাখ টাকা বা ৫.৪৮ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ১৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা বা ৩.৮৩ শতাংশ, বিবিধ খাতে ১৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বা ৩.৬৯ শতাংশ, টেলিযোগাযোগ খাতে ১২ কোটি ৭ লাখ টাকা বা ২.৮৬ শতাংশ, আর্থিক খাতে ১১ কোটি ৯২ লাখ টাকা বা ২.৮৩ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকা বা ২.২২ শতাংশ, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৭ কোটি ৯ লাখ টাকা বা ১.৬৮ শতাংশ, পাট খাতে ৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা বা ১.৪৬ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ৫ কোটি ৫ লাখ টাকা বা ১.২০ শতাংশ, চামড়া খাতে ৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা বা ১.০৬ শতাংশ, সেবা ও আবাসন খাতে ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা বা ০.৩২ শতাংশ এবং পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ৮২ লাখ টাকা বা ০.১৯ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।
শেয়ারবার্তা/ সাইফুল