1. [email protected] : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারবার্তা : nayan শেয়ারবার্তা
  3. [email protected] : news uploder : news uploder
বড় ধরনের তারল্য সংকট মোকাবিলা দেশের কয়েকটি ব্যাংক
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪১ পিএম

বড় ধরনের তারল্য সংকট মোকাবিলা দেশের কয়েকটি ব্যাংক

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

কেন্দ্রীয় ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক, করপোরেট গ্রাহক ও সাধারণ আমানতকারীদের কাছ থেকে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর তহবিল সংগ্রহ বেড়েছে। ফলে ব্যাংকগুলোতে আমানত প্রবাহও বেড়েছে।

একই সঙ্গে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে টাকার জোগানও বেড়েছে। তবে সংকটে থাকা কয়েকটি ব্যাংক এখনো বড় ধরনের তারল্য সংকট মোকাবিলা করছে।

গত সরকারের আমলে দেশের ব্যাংকগুলোতে ব্যাপক লুটপাট চালানো হয়। যে কারণে ১১টি ব্যাংকে তারল্য সংকট প্রকট আকার ধারণ করে। সংকটের কারণে তারা গ্রাহকদের আমানতের টাকাও চাহিদা অনুযায়ী দিতে পারছে না।

অন্তবর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট মোকাবিলা বিশেষ আর্থিক সহায়তা প্রদান করছে। গত রোববারও কেন্দ্রীয় ব্যাংক ট্রেজারি বিল ও বন্ড বন্ধক রেখে ৯ হাজার ২৬১ কোটি টাকা তারল্যের জোগান দিয়েছে। এর মধ্যে আগের ধার বাবদ সমন্বয় করা হয়েছে ৬ হাজার ৭১৪ কোটি টাকা। ফলে ব্যাংকগুলো নিট নিয়েছে ২ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা। সুদের হার ছিল সাড়ে ৭ থেকে সাড়ে ১০ শতাংশ। তবে ইসলামী ব্যাংকগুলো ধার নিয়েছে সোয়া ৩ থেকে ৪ শতাংশ সুদে।

একই দিন কলমানি মার্কেট ও বিভিন্ন ব্যাংক থেকে স্বল্প ও মেয়াদি ধার হিসাবে নিয়েছিল ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।

গতকাল মঙ্গলবার কলমানি মার্কেট ও বিভিন্ন ব্যাংক থেকে স্বল্প ও মেয়াদি ধার হিসাবে নিয়েছে ৩ হাজার ৩০১ কোটি টাকা। এতে সর্বোচ্চ সুদ হার ছিল সাড়ে ১০ শতাংশ। স্বল্প মেয়াদি ধার নিয়েছে সর্বোচ্চ পৌনে ১৩ শতাংশ সুদে।

এদিকে, সংকটে পড়া ব্যাংকগুলো করপোরেট গ্রাহকদের কাছ থেকে চড়া সুদে আমানত নিচ্ছে। সাধারণ আমানতকারীদের কাছ থেকেও ব্যাংকগুলো চড়া সুদে আমানত নিচ্ছে। ফলে ব্যাংকগুলোতে আমানত প্রবাহ বাড়তে শুরু করেছে।

আগস্টে অস্থিরতা থাকায় ব্যাংক থেকে গ্রাহকরা টাকা তুলে ঘরে রাখার প্রবণতা বেশি ছিল। এখন সে প্রবণতা কমেছে। ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ তুলে নেওয়ার প্রবণতা আগের চেয়ে অনেক কমেছে।

একই সঙ্গে আগে যেসব অর্থ তুলে নেওয়া হয়েছিল তার মধ্যে প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা ফেরত এসেছে। অস্থিরতার কারণে তুলে নেওয়া হয়েছিল ৭০ হাজার কোটি টাকা।

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন...

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ