‘এপেক্স ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড গ্রাহকদের টাকা সরিয়ে ফেলেছে’ শীর্ষক যে সংবাদ ৯ জুলাই ২০২০ তারিখের পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)’র এই ব্রোকারেজ হাউজটি এ বিষয়ে একটি ব্যাখ্যা প্রদান করেছে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে এর হেড অব ফাইনান্স জনাব মোঃ আমিনুল ইসলাম এক ব্যাখায় জানান, যেহেতু ২৫ মার্চ থেকে পুঁজিবাজার অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল এবং তার পূর্ব থেকেই ক্রমাগত পতনের কারণে পরিচালনা ব্যয় মিটানো দূরহ হয়ে পড়েছিল, একই সাথে মার্জিন ঋণধারী গ্রাহকদের থেকে নগদে কোন ইন্টারেস্ট আদায় করা সম্ভব হচ্ছিল না, তাই সার্বিক দিক বিবেচনা করে সাময়িক ইন্টারেস্ট লস কমানোর জন্য উক্ত অর্থ একই ব্যাংকের ওভার ড্রাফট্ একাউন্টে সমুদয় টাকা সংরক্ষণ করা হয় যা মুহূর্তের মধ্যেই ট্রান্সফার করা যায়।
কোম্পানীর ব্যাংক একাউন্টের হিসাবে দেখা যায়, ৩০ জুন ২০২০-এ কাস্টমারদের সমুদয় টাকা একাউন্টে জমা আছে। এতে আইনের কিছুটা লঙ্ঘন ঘটে থাকতে পারে। কিন্তু বিনিয়োগকারীদের আমানত খেয়ে ফেলেছে সংবাদটি সঠিক নয়। এপেক্স ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এর গ্রাহকের টাকা প্রদান কিংবা ডিএসই সেটেলমেন্টে কোম্পানীর শুরু থেকে অদ্যাবধি কোন সমস্যা হয়নি।
প্রমাণ স্বরূপ ব্যাখ্যার সঙ্গে এপেক্স ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রেরণ করেছে যার মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, ৩০ জুন ২০২০ কোম্পানীর একাউন্টে কাস্টমারদের সমুদয় টাকা জমা আছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।