1. [email protected] : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারবার্তা : nayan শেয়ারবার্তা
  3. [email protected] : news uploder : news uploder
এক নজরে ১৬ কোম্পানির লাভ-লোকসান
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:০৫ পিএম

এক নজরে ১৬ কোম্পানির লাভ-লোকসান

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০
up-down

চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চের ব্যবসায় লাভ-ক্ষতির তথ্য দিয়েছে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ১৬ কোম্পানি। এর মধ্যে পাঁচটি কোম্পানি লোকসান করেছে। লাভে থাকা ১১টির মধ্যে নয়টির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে।

কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদ সভা শেষে প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ হয়।

আইসিবি ইসলামী ব্যাংক : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি লোকসান করেছে ৯ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয় ১৬ পয়সা। সে হিসাবে আগের বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি লোকসান ৭ পয়সা কমেছে।

আনলিমা ইয়ার্ন ডাইং : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি লোকসান করেছে ১৩ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয় ২৫ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে লোকসান করায় নয় মাসের হিসাবে কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ১১ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪১ পয়সা।

প্রাইম টেক্সটাইল : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি লোকসান করেছে ১ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয় ২১ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে লোকসান করায় নয় মাসের হিসাবে কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৬ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬৯ পয়সা।

এটলাস বাংলাদেশ : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি লোকসান করেছে ২১ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয় ৪৪ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে লোকসান করায় নয় মাসের হিসাবে কোম্পানিটির লোকসানের পাল্লা ভারী হয়েছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ১ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা।

ন্যাশনাল ফিড : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি লোকসান করেছে ৬ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয় ২৬ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে লোকসান করায় নয় মাসের হিসাবে কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ১৬ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২৩ পয়সা।

পিপলস ইন্স্যুরেন্স : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ৪৩ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪৫ পয়সা।

প্রিমিয়ার সিমেন্ট : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ১৮ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে মুনাফা কমায় নয় মাসের হিসাবেও কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ১ টাকা ৩৪ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ৯ পয়সা।

ফার কেমিক্যাল : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ১২ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২৭ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে মুনাফা কমায় নয় মাসের হিসাবেও কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৪৮ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৮৯ পয়সা।

সী পাল বিচ রিপোর্ট : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২৬ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে মুনাফা কমায় নয় মাসের হিসাবেও কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৩৫ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫৮ পয়সা।

এইচ আর টেক্সটাইল : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ৪৩ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫৪ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে মুনাফা কমায় নয় মাসের হিসাবেও কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা।

আইটিসি : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ৩১ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩৩ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে মুনাফা কমায় নয় মাসের হিসাবেও কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।

কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ১০ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১১ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে মুনাফা কমলেও নয় মাসের হিসাবে কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৭৩ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫৬ পয়সা।

স্যালভো কেমিক্যাল : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ৪ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১৫ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকে মুনাফা কমায় নয় মাসের হিসাবেও কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ২৮ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪০ পয়সা।

ন্যাশনাল ব্যাংক : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ৩১ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১৫ পয়সা।

নিটল ইন্স্যুরেন্স : চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ৮১ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৮০ পয়সা।

সোনালী পেপার : ওটিসি মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পাওয়া কোম্পানি সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় (EPS) হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৯ পয়সা।

তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (EPS) হয়েছে ২ টাকা ০৮ পয়সা। যা বছরের একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ১৪ পয়সা।

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন...

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ