চলতি হিসাব বছরের ৩১ মার্চ ২০২০ সমাপ্ত অনিরীক্ষিত প্রান্তিক প্রতিবেদন (জানুয়ারি–মার্চ, ২০২০) প্রকাশ করেছে ৬ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই সূত্রে ও তথ্য মতে,
ভিএফএস থ্রেড ডায়িং লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল৬১পয়সা।এছাড়া২০২০সালের৩১মার্চতারিখেশেয়ারপ্রতিসম্পদমূল্যদাঁড়িয়েছে১৭টাকা৮৭পয়সা, যা২০১৯সালের৩১মার্চেছিল১৮টাকা৩৩পয়সা।
তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: প্রথম প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৭ পয়সা।এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৬০ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ১৭ টাকা ২৩ পয়সা।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড: প্রথম প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫৪ পয়সা।এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৫৯ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩১ মার্চে ছিল ১৬ টাকা ৩ পয়সা।
জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯ টাকা ২২ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ২২ টাকা ৭২ পয়সা।এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬৫২ টাকা ৪৯ পয়সা (লোকসান), যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৬০৭ টাকা ৭৭ পয়সা।
প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: প্রথম প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৪ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৬ পয়সা।এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৫৩ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩১ মার্চে ছিল ১৩ টাকা ১৯ পয়সা।
রানার অটো মোবাইলস লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭৭ পয়সা।এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬৪ টাকা ১৫ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৬৫ টাকা ৪৯ পয়সা।