1. [email protected] : anjuman : anjuman
  2. [email protected] : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক
  3. [email protected] : শেয়ারবার্তা : nayan শেয়ারবার্তা
এশিয়া ও ইউরোপের পুঁজিবাজারে ধস
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৪৫ পিএম

এশিয়া ও ইউরোপের পুঁজিবাজারে ধস

  • আপডেট সময় : সোমবার, ১৬ মার্চ, ২০২০

এশিয়ার পর ইউরোপের পুঁজিবাজারেও বড় দরপতন হচ্ছে। সেখানে লেনদেনই শুরু হয়েছে অনেকটা ধসকে সঙ্গী করে। যুক্তরাজ্য, জার্মানী, ফ্রান্সসহ ইউরোপের প্রধান বাজারগুলোর সব সূচকে একই অবস্থা। তবে কোথাও কোথাও পতনের পতনের তীব্রতা একটু কমেছে। হারানো সূচক কিছুটা পুনরুদ্ধার হয়েছে।

এর আগে বাংলাদেশসহ এশিয়ার সব বাজারে পতনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় লেনদেন। তবে দরপতন হলেও এশিয়ার বাজারের অবস্থা ছিল ইউরোপের চেয়ে কিছুটা ভাল। এখানে ভারত ও বাংলাদেশ ছাড়া বাকী প্রায় সব বাজারে সূচকের পতন ২ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল।

আজ ১৬ মার্চ, সোমবার পতন দিয়েই শুরু হয় ইউরোপের বাজারের লেনদেন। যুক্তরাজ্যের পুঁজিবাজারের অন্যতম প্রধান সূচক এফটিএসই ১০০ লেনদেন শুরুর ১৫ মিনিটের মধ্যে সাড়ে ৫ শতাংশ কমে যায়। বেলা ৪০টায় এ রিপোর্ট লেখার সময় সূচকটির অবস্থান ছিল ৪হাজার ৯৯১ পয়েন্ট, যা আগের দিনের চেয়ে ৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ কম। দিনের এক পর্যায়ে সূচকটি প্রায় ৮ শতাংশ কমে গিয়েছিল।

ফ্রান্সের বাজারে সিএসি ৪০ সূচক সাড়ে ৮ শতাংশ পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হচ্ছে। দিনের এক পর্যায়ে সূচকটি ১০ শতাংশের বেশি কমে গিয়েছিল। সেখান থেকে কিছুটা পুনরুদ্ধার হয়েছে।

জার্মানির পুঁজিবাজারের প্রধান সূচক ডিএএক্স প্রথম দুই ঘন্টায় ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ কমে গেছে।

ইতালীর বাজারে এফটিএসই এমআইবি সূচক প্রথম দুই ঘণ্টায় ৮ দশমিক ১২ শতাংশ হারিয়েছে।

এশিয়ার প্রধান বাজারগুলোর মধ্যে আজকে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ছিল ভারতে। এদিন বোম্বে স্টক এক্সচেঞ্জের সেনসেক্স ১০০ সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ কমে ৩১ হাজার ৩৯০ পয়েন্টে নেমে আসে।

পাকিস্তানের বাজারে তীব্র দরপতনের কারণে এক পর্যায়ে সাময়িকভাবে লেনদেন বন্ধ (Halt) হয়ে পড়ে। এ নিয়ে গত ৭ কার্যদিবসে ৪র্থ দিনের মত লেনদেন হল্ট হয়ে যায় এই বাজারে। এর আগে গত সোম, মঙ্গল ও শুক্রবারে করাচি স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হল্ট হয়ে পড়েছিল। এই বাজারে আজ কেএসই ১০০ সূচক ২ হাজার ২৪০ পয়েন্ট বা ৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমেছে।

বাংলাদেশের বাজারেও আজ বড় দর পতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ কমে ৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে এসেছে।

আজ চীনের সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের এএসএসই কম্পোজিট ইনডেক্স ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ কমেছে।

হংকংয়ে হ্যাং সেং সূচক কমেছে ৪ দশমিক ০৩ শতাংশ। অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার পুঁজিবাজারের সূচক কেওএসপিআই কমেছে ৩ দশমিক ‌১৯ শতাংশ।

জাপানে নিক্কি ২২৫ সূচক কমেছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

বিশ্ব জুড়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় পুঁজিবাজারে তার তীব্র প্রভাব পড়েছে।

শেয়ারবার্তা / আনিস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন...

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ