1. [email protected] : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারবার্তা : nayan শেয়ারবার্তা
  3. [email protected] : news uploder : news uploder
বিশেষ তহবিল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে আট ব্যাংক
শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৯ এএম

বিশেষ তহবিল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে আট ব্যাংক

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
dse-cse-sukhobor

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনার প্রেক্ষিতে পুঁজিবাজারে বেশ কয়েকটি ব্যাংক ইতোমধ্যে নিজস্ব তহবিল থেকে বিনিয়োগ শুরু করেছে। আরও ৮টি ব্যাংক বিনিয়োগের জন্য বিশেষ তহবিল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও ব্যাংকগুলোর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গত ১০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারের পর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য ব্যাংকগুলোর আলাদা তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। ইতোমধ্যে কয়েকটি ব্যাংক নিজস্ব তহবিল থেকে বিনিয়োগ শুরু করেছে। আরও ৮টি ব্যাংক বিশেষ তহবিল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এরমধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানার সোনালী ও অগ্রণী, বেসরকারি খাতের ঢাকা ব্যাংক, দি সিটি ব্যাংক, আল-আরাফাহ্‌ ইসলামী ব্যাংক, শাহ্‌জালাল ইসলামী ব্যাংক, এনআরবি কমার্শিয়াল ও ইবিএল। কোনো কোনো ব্যাংক ইতোমধ্যে বিও অ্যাকাউন্টও খুলেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, বিশেষ তহবিল গঠনের বিষয়ে খুঁটিনাটি জানতে বেশ কিছু ব্যাংক যোগাযোগ করলেও কেউ এখন পর্যন্ত তহবিলের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে আবেদন করেনি। কয়েকটি ব্যাংক এখন নিজস্ব তহবিল থেকে বিনিয়োগ করছে বলে জানিয়েছে। তহবিল গঠনের শর্ত অনুযায়ী, পৃথক ব্যাংক এবং বিও অ্যাকাউন্ট খুলেছে বলে অনানুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংককে জানিয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্নিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, বিশেষ তহবিলের মেয়াদ পাঁচ বছর। আর সার্কুলার জারি হয়েছে মাত্র দুই সপ্তাহ আগে। ব্যাংকগুলো চাইলেই তাৎক্ষণিকভাবে তহবিল গঠন করতে পারে না। কেননা এ জন্য পর্ষদের অনুমোদন নেওয়া ছাড়া আনুষ্ঠানিকতা শেষ করতে সময় দরকার। ফলে এখনও কেন তহবিল গঠন হয়নি- তা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই।

পুঁজিবাজারের অব্যাহত দরপতন রুখতে বিশেষ তহবিল গঠনের উদ্যোগের বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত ১০ ফেব্রুয়ারি একটি সার্কুলার জারি করে। দরপতন বন্ধ করতে মূলত প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্দেশ্য নিয়ে তহবিল গঠনের উদ্যোগটি নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলার অনুযায়ী, যে কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংক চাইলে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে সর্বোচ্চ ২০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন করতে পারবে। তহবিলের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর বা ২০২৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি। তহবিলের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ সংশ্নিষ্ট ব্যাংককেই বিনিয়োগ করতে হবে। বাকি ৬০ শতাংশ নিজ ও অন্যান্য ব্যাংকের সহযোগী এবং স্বতন্ত্র ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংককে শুধু শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে ঋণ দেওয়া হবে।

সংশ্নিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ঢাকা ও দি সিটিসহ কয়েকটি ব্যাংক নিজস্ব তহবিল থেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করছে। ঢাকা ব্যাংকের পর্ষদ এরই মধ্যে ২০ কোটি টাকা বিনিয়োগে সম্মতি দিয়েছে। আরও ১০০ কোটি টাকার তহবিল গঠনের বিষয়ে পরবর্তী পর্ষদ সভায় সিদ্ধান্ত হতে পারে।

শেয়ারবার্তা / আনিস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন...

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ