পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৭ কোম্পানি দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হলো: জুট স্পিনার্স, এডিএন টেলিকম, শমরিতা হাসপাতাল, জিপিএইচ ইস্পাত, রংপুর ফাউন্ড্রি, এএমসিএল প্রাণ এবং ন্যাশনাল পলিমার লিমিটেড।
জুট স্পিনার্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১১ টাকা ০১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১৪ টাকা ১৪ পয়সা।
এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২১ টাকা ২৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২৮ টাকা ৬৪ পয়সা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি দায় হয়েছে ৩২৪ টাকা ৮১ পয়সা।
ন্যাশনাল পলিমার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৬৬ পয়সা।
এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৬৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৩০ পয়সা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৬৩ পয়সা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৪ টাকা ৪২ পয়সা।
শমরিতা হাসপাতাল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫২ পয়সা।
এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ০১ পয়সা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০৬ পয়সা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫২ টাকা ১০ পয়সা।
এডিএন টেলিকম: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬২ পয়সা (Basic)। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩৮ পয়সা।
এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৩ পয়সা (Basic)। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮৬ পয়সা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩ টাকা ৮৪ পয়সা।
এএমসিএল (প্রাণ): দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৭৮ পয়সা।
এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ২৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪ টাকা ২১ পয়সা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৪১ পয়সা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৮০ টাকা ৫৩ পয়সা।
রংপুর ফাউন্ডারি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ০৫ পয়সা।
এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ১৯ পয়সা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩২ পয়সা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৬ টাকা ৮০ পয়সা।
জিপিএইচ ইস্পাত: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪২ পয়সা।
এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮৮ পয়সা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৮২ পয়সা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭ টাকা ০৯ পয়সা।
শেয়ারবার্তা/ সাইফুল