1. [email protected] : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারবার্তা : nayan শেয়ারবার্তা
  3. [email protected] : news uploder : news uploder
বড় পতন থেকে রক্ষায় ভূমিকা পালন করলো আইসিবি
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ১২:০৬ পিএম

বড় পতন থেকে রক্ষায় ভূমিকা পালন করলো আইসিবি

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২০
icb

বাজারকে বড় পতন থেকে রক্ষায় ভূমিকা পালন করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। বিপরীত দিকে গ্রামীণ ফোন ছাড়াও বড় ২/১টি কোম্পানির শেয়ারের দরপতনের কারণে সূচক অনেকটা কমেছে। সূচক ও লেনদেন পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।

পর্যালোচনায় দেখা গেছে, সূচকের উত্থানে প্রায় ৮ শতাংশ ভূমিকা রেখেছে আইসিবি। এ কোম্পানির পাশাপাশি বেক্সিমকো ফার্মাও সূচকের উত্থানে ভূমিকা রেখেছে। বিপরীত দিকে সূচকের পতনে যেসব কোম্পানির ভূমিকা ছিল সেগুলোর মধ্যে ছিল- গ্রামীণ ফোন। সূচকের পতনে কোম্পানির ১০ দশমিক ২৬ শতাংশ, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ২ দশমিক ৫২ শতাংশ, রেনাটা ২ শতাংশের বেশি ভূমিকা রেখেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশ কিছুদিন দরপতনের নেপথ্যে যেসব কারণ বিদ্যমান ছিল সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল গ্রামীণ ফোন ইস্যু। গ্রামীণ ফোনের নিকট পাওনা অর্থ যখন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এর পক্ষ থেকে চাওয়া শুরু হয়েছে ঠিক তখনই কোম্পানিটির শেয়ার দরে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় বাজারের জন্য বেশ কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ নেয়ার ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

এরমধ্যে ব্যাংকের বিনিয়োগ বাড়ানোর ঘোষণাও ছিল। এরপর থেকে বাজারে টানা উত্থান অব্যাহত ছিল। উত্থান ধারায় গ্রামীণ ফোনসহ বড় বড় কোম্পানির দর টানা চারদিন বেড়েছে। এর মধ্যে দু’ দিন আগে দেশের পুঁজিবাজারে সূচক উত্থানের রেকর্ড গড়েছে। টানা ৪ দিন উত্থানের পর বিনিয়োগকারীরা কিছুটা প্রফিট টেকিংয়ের চেষ্টা করেছে। এতে বাজারে সূচকের ধীরগতি থাকলে লেনদেন শুরুর অল্প সময়ে যে নিম্নমুখিভাব ছিল তা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকলে বড় পতন হতো। এ সময় আইসিবি’র শেয়ার দর আগের দিনের ধারাবাহিকতায় বাড়তে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দর বাড়ায় শেষ পর্যন্ত সূচক বড় পতন থেকে রক্ষা পায়। বিপরীত দিক থেকে গ্রামীণ ফোন সহ বেশ কয়েকটি বড় কোম্পানির দর কমায় শেষ পর্যন্ত সূচক কমেছে।

তারা আরো বলেন, পুঁজিবাজার মানে সূচকের উত্থান পতন থাকবে। তবে অস্বাভাবিক উত্থান পতনে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়। এতে শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে তারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তবে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত পদক্ষেপ বাস্তবায়ন এবং ব্যাংকের বিনিয়োগ বাড়লে ভবিষ্যতে বাজার গতিশীল হবে বলে মনে করছেন তারা।

গতকাল মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর ১৫ মিনিটের মধ্যে ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫৪ পয়েন্ট কমে যায়। দিন শেষে সূচকটি ২৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪০৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। এদিন ডিএসই’র অন্যান্য সূচকও কমেছে। একই চিত্র লক্ষ্য করা গেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)।

শেয়ারবার্তা/ সাইফুল

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন...

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ