বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম)-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটের কারণে বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকার পর আগামীকাল পুঁজিবাজারে লেনদেনে ফিরছে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড। এছাড়া অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটের কারণে বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকা বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের শেয়ার লেনদেনও আগামীকাল পুনরায় চালু হচ্ছে।
বাটা সু: ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত আর্থিক পারফরম্যান্স ও ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত রিটেইনড আর্নিংসের ওপর ভিত্তি করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১২৫ শতাংশ অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশের ঘোষণা দিয়েছে বাটা সুর পরিচালনা পর্ষদ। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে কোম্পানিটির বিক্রি হয়েছে ১৭০ কোটি ৭৬ লাখ ৩২ হাজার টাকা। কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৪ কোটি ৮৬ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৫৬ পয়সা।
প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাটা সুর মোট বিক্রি হয়েছে ৬২৯ কোটি ৯৬ লাখ ৭ হাজার টাকা। নিট মুনাফা হয়েছে ৩২ কোটি ৯০ লাখ ৯২ হাজার টাকা। ইপিএস হয়েছে ২৪ টাকা ৬ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর বাটা সুর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৬০ টাকা ৬৭ পয়সা। ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর এনএভিপিএস ছিল ৩৫৯ টাকা ৮৪ পয়সা।
বিচ হ্যাচারি: ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেনি বিচ হ্যাচারির পরিচালনা পর্ষদ। আগামী ১১ মার্চ রাজধানীর উত্তরা কমিউনিটি সেন্টারে কোম্পানিটির এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। সমাপ্ত হিসাব বছরে বিচ হ্যাচারির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩৬ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩৪ পয়সা। ৩০ জুন কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ১৪ পয়সা।
এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) বিচ হ্যাচারির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৮ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৯ পয়সা।
শেয়ারবার্তা / হামিদ