1. [email protected] : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারবার্তা : nayan শেয়ারবার্তা
  3. [email protected] : news uploder : news uploder
ভোরে গ্রেপ্তার, বিকালে জামিন পেলেন বিএসইসি পরিচালক
রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ০১:২৮ পিএম

ভোরে গ্রেপ্তার, বিকালে জামিন পেলেন বিএসইসি পরিচালক

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ভবনে হট্টগোল ও চেয়ারম্যানসহ কমিশনারদের অবরুদ্ধ করার ঘটনায় পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন সংস্থার পরিচালক আবু রায়হান মো. মোহতাছিন বিল্লাহ। তবে একই দিন বিকেলে জামিনও পেয়েছেন তিনি।

পটুয়াখালীর বাউফলে শুক্রবার (১৪ মার্চ) ভোরে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সেদিন বিকেলে মোহতাছিন বিল্লাহর পক্ষে আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমানের আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

শনিবার (১৫ মার্চ) শেরেবাংলা নগর থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার সাব-ইন্সপেক্টর রফিকুল ইসলাম জামিনের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, বিএসইসি-তে অবাঞ্চিত ঘটনার মামলায় ১৬ আসামির সবাই জামিন পেয়েছেন। গত ৯ মার্চ সাত জন এবং ১০ মার্চ ৬ জন আত্মসমর্পণ করে জামিন পান। এরপর দুই জনও জামিন নেন। সর্বশেষ পরিচালক মোহতাছিন বিল্লাহ গ্রেপ্তারের পর জামিন পেলেন।

এর আগে ত ৬ মার্চ রাতে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় বিএসইসি ভবনে হট্টগোল এবং চেয়ারম্যানসহ কমিশনারদের অবরুদ্ধ করার ঘটনায় মোহতাছিন বিল্লাহসহ ১৬ জনকে আসামিকে করে মামলা দায়ের করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের গানম্যান মো. আশিকুর রহমান।

মামলায় অপর আসামিরা হলেন-বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল আলম (৫৭) এবং রেজাউল করিম (৫৪), যুগ্ম পরিচালক রাশেদুল ইসলাম (৪৮), উপ-পরিচালক বনী ইয়ামিন (৪৫) এবং শহিদুল ইসলাম (৪২), লাইব্রেরিয়ান মো. সেলিম রেজা বাপ্পী (৩১), অতিরিক্ত পরিচালক নজরুল ইসলাম (৫০), সহকারী পরিচালক জনি হোসেন (৩১), রায়হান কবীর (৩০), আব্দুল বাতেন (৩২), সাজ্জাদ হোসেন (৩০), ব্যক্তিগত কর্মকর্তা আবু ইউসুফ (২৯), উপ-পরিচালক আল ইসলাম (৩৮), সাবেক নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান (৫৮) এবং উপ-পরিচালক তৌহিদুল ইসলাম (৩২)।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ৫ মার্চ বিএসইসির চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের অবরুদ্ধ করে রেখেছিলেন সংস্থাটির কর্মকর্তা–কর্মচারীরা। তারা পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী কমিশনের মূল ফটকে তালা দিয়ে দেন এবং সিসি ক্যামেরা, ওয়াই-ফাই ও লিফট বন্ধ করে দেয়। বৈদ্যুতিক সংযোগও বিচ্ছিন্ন করা হয়, যার ফলে অরাজকতা সৃষ্টি হয় এবং ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। এছাড়া, গুরুতর জখম করার চেষ্টা করা হয়।

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন...

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ