শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচ কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করার মতো কোনো বিনিয়োগকারী নেই। আজ লেনদেনের প্রথমভাগে কোম্পানি ৫টির শেয়ার বিক্রেতা শূন্য হয়ে হল্ডেট হয়ে পড়ে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্যজানা গেছে।
কোম্পানি পাঁচটি হলো: এসিআই ফর্মুলা, বঙ্গজ, এনভয় টেক্সটাইল, ন্যাশনাল ফিড মিল এবং ঢাকা ডায়িং।
এসিআই ফর্মুলা: আগেরদিন সোমবার কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৮৬ টাকা। আজ কোম্পানিটির সর্বনিম্ন দর নেমেছিল ২০৬ টাকা ৪০ পয়সায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২০৬ টাকা ৪০ পয়সা। এ হিসেবে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৮ টাকা ৬০ পয়সা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। শেষ পর্যন্ত কোম্পানিটি সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে বিক্রেতা শূন্য অবস্থায় ছিল।
বঙ্গজ: আগেরদিন সোমবার কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১২৪ টাকা ৭০ পয়সায়। আজ কোম্পানিটির সর্বনিম্ন দর নেমেছিল ১২৫ টাকা ৬০ পয়সায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৩৭ টাকা ১০ পয়সা। এ হিসেবে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১২ টাকা ৪০ পয়সা বা ৯.৯৪ শতাংশ বেড়েছে। শেষ পর্যন্ত কোম্পানিটি সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে বিক্রেতা শূন্য অবস্থায় ছিল।
এনভয় টেক্সটাইল: আগেরদিন সোমবার কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪৩ টাকা ৮০ পয়সায়। আজ কোম্পানিটির সর্বনিম্ন দর নেমেছিল ৪৪ টাকা ৭০ পয়সায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪৮ টাকা ১০ পয়সা। এ হিসেবে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪ টাকা ৮০ পয়সা বা ৯.৮১ শতাংশ বেড়েছে। শেষ পর্যন্ত কোম্পানিটি সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে বিক্রেতা শূন্য অবস্থায় ছিল।
ন্যাশনাল ফিড মিল: আগেরদিন সোমবার কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৭ টাকা ৭০ পয়সায়। আজ কোম্পানিটির সর্বনিম্ন দর নেমেছিল ১৮ টাকা ৫০ পয়সায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৯ টাকা ৪০ পয়সা। এ হিসেবে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১ টাকা ৭০ পয়সা বা ৯.৬০ শতাংশ বেড়েছে। শেষ পর্যন্ত কোম্পানিটি সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে বিক্রেতা শূন্য অবস্থায় ছিল।
ঢাকা ডায়িং: আগেরদিন সোমবার কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৯ টাকা ৮০ পয়সায়। আজ কোম্পানিটির সর্বনিম্ন দর নেমেছিল ২০ টাকা ২০ পয়সায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২১ টাকা ৭০ পয়সা। এ হিসেবে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১ টাকা ৯০ পয়সা বা ৯.৫৯ শতাংশ বেড়েছে। শেষ পর্যন্ত কোম্পানিটি সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে বিক্রেতা শূন্য অবস্থায় ছিল।