সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (২১ জুন) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৫১টি কোম্পানির ১১৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১১টিরই ১০২ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।
জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৫৯ লাখ ৯৪ হাজার ৬৯টি শেয়ার ১১২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১১৬ কোটি ৯৪ লাখ ৩৭ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৯ কোট ৪৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬ কোটি ৩৯ হাজার টাকার বেক্সিমকো ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৪ কোটি ৪০ লাখ ৭৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে বিডি ফাইন্যান্সের।
এছাড়া এসিআইয়ের ৮৮ লাখ ২২ হাজার টাকার, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৭ লাখ ৮২ হাজার টাকার, আরামিট সিমেন্টের ৫ লাখ ২৮ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ৭ কোটি ২৮ লাখ টাকার, বিবিএস কেবলসের ৯ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৭ কোটি ৭২ লাখ টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ১ কোটি ৬৬ লাখ ১৮ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসের ১১ লাখ ২৯ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ৫ লাখ ৬৩ হাজার টাকার, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, ডেসকোর ১৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, ড্রাগন সোয়েটারের ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৬ কোটি ২৫ লাখ ৬ হাজার টাকার, ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, ইজেনারেশনের ৬ লাখ ২৭ হাজার টাকার, জেনেক্সের ৬ কোটি ৫৯ লাখ ২৮ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ১০ লাখ ৫ হাজার টাকার, গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ২৮ হাজার টাকার, হামিদ ফেব্রিক্সের ১ কোটি ৫৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকার, কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্সের ৯ লাখ ২৮ হাজার টাকার, কেয়া কসমেটিকসের ৮ লাখ ৭১ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৫৫ লাখ ৬ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৬ লাখ ৪২ হাজার টাকার, লুব-রেফের ২০ লাখ ৬৩ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ১২ লাখ ২৫ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ৩৩ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ১১ লাখ ৭ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সর ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকার, মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ৩০ লাখ ৩ হাজার টাকার, নিউ লাইন ক্লোথিংসের ১ কোটি ২৫ লাখ টাকার, ন্যাশনাল ফিড মিলের ৪ কোটি ১০ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ৯ হাজার টাকার, এনআরবিসি ব্যাংকের ১ কোটি ১৫ লাখ ১৪ হাজার টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার, পপুলার লাইফের ১ কোটি ৯২ লাখ ৫০ হাজার টাকার, পাওয়ার গ্রীডের ৫ লাখ টাকার, প্রাইম ব্যাংকের ২৯ লাখ ১৫ হাজার টাকার, প্রাইম লাইফের ৩৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ১০ কোটি ৫১ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২৭ লাখ ২৫ হাজার টাকার, আরডি ফুডের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, রেনেটার ৬ কোটি ৩ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, রূপালী ব্যাংকের ১২ লাখ টাকার, সালভো কেমিক্যালের ২৬ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৪৯ লাখ ৭০ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৪ কোটি ৫০ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, সামিট পাওয়ারের ১১ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং তাওফিকা ফুডের ২৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।