লকডাউনের খবরে গত রোববার পুঁজিবাজারে বড় পতন হয়। ওইদিন ডিএসইর সূচক পড়ে যায় ১৮১ পয়েন্ট। পরেরদিন (সোমবার) মার্জিন ঋণের সীমা বাড়ানোর খবরে সূচক বাড়ে ৮১ পয়েন্ট। আজও (মঙ্গলবার) সূচক বেড়েছে ১০৩ পয়েন্ট। অর্থাৎ গত দুদিনে সূচক ফিরেছে ১৯১ পয়েন্ট। ডিএসই সূ্ত্রে এ তথ্য জানা যায়।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, আজ লেনদেনের শুরুতে ডিএসইতে পাঁচ কোম্পানির শেয়ারের বিক্রেতা উধাও হয়ে যায়। এদিন লেনদেন যতো বাড়ছিল, বিক্রেতা সংকটে পড়া কোম্পানির সংখ্যাও ততো বাড়ছিল। দিনের শেষভাগে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ার সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ দরে লেনদেন হতে দেখা যায়। যদিও শেষ পর্যন্ত ২২ কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতা সংকটে থেকে যায়।
বিক্রেতা সংকটে থাকা ২২টি কোম্পানি হলো : নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, আরামিট সিমেন্ট, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, এমারেল্ড অয়েল, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, জনতা ইন্স্যুরেন্স, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, পাইনিয়র ইন্স্যুরেন্স, রুপালী ইন্স্যুরেন্স, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স, নিটল ইন্স্যুরেন্স, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, প্রাইম ইন্স্যুরেন্স, দেশ জেনারেল, ইন্স্যুরেন্স, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স এবং আরএকে সিরামিক।
এছাড়া, সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ দরে লেনদেন হয়েছে এমন কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে-রবি, মার্কেন্টাইল ইন্সুরেন্স, মেঘনা পিইটি, ঢাকা ডাইং, এশিয়া ইন্সুরেন্স, এশিয়া প্যাসেফিক ইন্সুরেন্স, প্রিমিয়ার লিজিং, ইস্টার্ন ইন্সুরেন্স, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ও ফারইস্ট ফাইন্যান্স।