করোনাভাইরাস ঠেকাতে সরকার ঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধের কারণে পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময় কমেছে। এতে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের অফিসের কর্মঘণ্টা কমেছে। ভাগ হয়েছে জনবলও। নতুন সূচি অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট অফিসগুলোতে প্রতি তিনজনের স্থলে একজন অফিস করছেন।
এছাড়া, যেসব বিভাগে বাসায় বসে অফিস করার সুযোগ রয়েছে, তারা হোম অফিস করছেন। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে শুরু করে ব্রোকার হাউজগুলোতে এই নিয়ম মেনে কার্যক্রম চলছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, খুবই প্রয়োজন ছাড়া আমরা অফিসে আসছি না। তবে হোম অফিস করছি। প্রয়োজনীয়রা শিফট অনুযায়ী ডিউটি করছেন। স্টক এক্সচেঞ্জ ও ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আব্দুল মতিন পাটোয়ারী বলেন, আমাদের বেশিরভাগই হোম অফিস করছেন। এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ব্রোকারে হাউজগুলোকে। তাদের বলা হয়েছে, মোবাইল ফোন, মোবাইলে অ্যাপসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের উৎসাহিত করতে। ব্রোকারেজ হাউজগুলো সেই অনুসারে কাজ করছে।