আগামী ২০২১-২০২২ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকারস অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) কিছু সুপারিশ করেছে।
বৃহস্পতিবার (০৪ মার্চ) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যানকে দেওয়া পত্রে বিএমবিএ সুপারিশগুলো উল্লেখ করেছে।
পত্রে উল্লেখ করা হয়, ২০১১ সাল থেকে পুঁজিবাজার বিভিন্ন প্রকার প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের অন্যান্য আর্থিক সূচক ভাল থাকার পরেও পুঁজিবাজারে তার ছোঁয়া লাগছে না। পুঁজিবাজারকে পিছনে রেখে উন্নতির অভীষ্ট লক্ষ্যে গৌছানো যাবে না। তাই পুঁজিবাজারের গতিশীলতা আনয়নেপদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের নতুন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার
পর বিভিন্ন প্রকার উদ্যোগ নিয়েছেন এবং তার ফলাফল লক্ষনীয়। যেহেতু সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইনী কাঠামো সংশোধন/সংযোজন/পরিবর্তন/পরিবর্ধন করতে পারে এবং তারা সঠিকভাবেই তা করে যাচ্ছেন। কমিশন যথাযথ পদক্ষেপের ফলে পুঁজিবাজার নতুন গতি পেয়েছে। তবে অর্থের সরবরাহ যথাযথ পরিমানে না থাকায় পুরোপুরি গতিশীলতা আসছে না। আসন্ন বাজেটের মাধমে পুঁজিবাজারে অর্থের যোগান বৃদ্ধি করে পরিপূর্ণ গতিশীলতা আনা যেতে পারে। কিন্ত পুঁজিবাজার উন্নয়নে রাজস্ব পলিসি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
পুঁজিবাজারের গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে আসন্ন বাজেটে নিম্নলিখিত সুপারিশ সমূহ উপস্থাপন করা হয়: