পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৩২ প্রতিষ্ঠান ২৭ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রাপ্ত কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো:
রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড:
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল হয়েছিল ২০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৭ টাকা ৬৯ পয়সা।
ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং লিমিটেড:
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪১ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৬৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৯ টাকা ৬৬ পয়সা।
কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৮ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল হয়েছিল ৩১ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ১১ টাকা ৭২ পয়সা।
গোল্ডেন সন লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল হয়েছিল ৪৩ পয়সা।
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ১৩ পয়সা। এই হিসাবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস দাঁড়ায় ১৪ পয়সা। আগের বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ১৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ১৯ টাকা ৯২ পয়সা।
ইফাদ অটোস লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৯৮ পয়সা। আগের বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৯৮ পয়সা।
প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৪৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৪০ টাকা ৩৯ পয়সা।
সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৬ পয়সা । আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৪৯ পয়সা ।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৯৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২১ টাকা ৯৬ পয়সা।
ইউনাইটেড পাওয়ার :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৬৯ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় হয়েছে ৯ টাকা ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫ টাকা ৪৭ পয়সা।
প্যাসিফিক ডেনিমস :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৬ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫৮ পয়সা।
কোহিনুর ক্যামিক্যালস :
চলতি হিসাববছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪ টাকা ৭০ পয়সা।
অ্যাডভেন্ট ফার্মা :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৭ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ০৪ পয়সা।
আরডি ফুড :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ০৮ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৫ পয়সা।
এইচ.আর. টেক্সটাইলস :
চলতি হিসাববছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮৮ পয়সা।
ফারইস্ট নিটিং :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২১ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১১ পয়সা।
কে.ডি.এস এক্সেসরিজ :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮৫ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা।
কনফিডেন্স সিমেন্ট :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৭৯ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় হয়েছে ৮ টাকা ০২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ০৫ টাকা ১২ পয়সা
হাক্কানি পাম্প :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ২৫ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৪৮ পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ১ টাকা ৫০ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৪ টাকা ৬০ পয়সা।
সেন্ট্রাল ফার্মা :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ০৪ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১১ পয়সা।
ওরিয়ন ইনফিউশন :
চলতি হিসাববছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা।
ওরিয়ন ফার্মা :
চলতি হিসাববছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় হয়েছে ২ টাকা ০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ১৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৭ টাকা ৯১ পয়সা (সম্পদ পুর্নমূল্যায়নের পর)।
শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ছিল ১১ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩৩ পয়সা।
ফার কেমিক্যাল :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০২ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১৮ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩৬ পয়সা।
কুইন সাউথ টেক্সটাইল :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ছিল ১৯ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫২ পয়সা।
এম এল ডাইয়িং :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪৭ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮৯ পয়সা।
এস এস স্টিল :
চলতি হিসাববছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা।
জেনেক্স ইনফোসিস :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ২১ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৯০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ০৯ পয়সা।
সায়হাম কটন মিলস লিমিটেড :
চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১৯ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৬ টাকা ২৭ পয়সা।
ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড :
চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৫৯ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ০১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৮ টাকা ০৭ পয়সা।
সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড :
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩২ টাকা ৮৩ পয়সা।
এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরি লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৮০ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল হয়েছিল ১ টাকা ৮৯ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথমার্ধে কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ছিল ১১ টাকা ৭০ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে তা মাইনাস ৯ টাকা ৯৯য়সা ছিল।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৪৭ টাকা ৫৭ পয়সা।
ডোমিনেজ স্টিল :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছরের একই সময় ইপিএস ছিল ৩৬ পয়সা।
এদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ছয় মাসে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) ডোমিনেজ স্টিলের শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৭২ পয়সা ছিল। আথাৎ ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে।
দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল ১ টাকা ৯৩ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬.৬১ পয়সা।
স্কয়ার ফার্মা :
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ টাকা ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭ টাকা ৭৭ পয়সা।
অন্যদিকে শুধু দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস ৪ হয়েছে ১৮ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৭০ পয়সা।
এসিআই ফর্মুলেশন :
চলতি হিসাববছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ২ টাকা ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা।
অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২ পয়সা।
বিডি থাই :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ৪ পয়সা ছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১০ পয়সা।
আরামিট সিমেন্ট :
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ২ টাকা ৬৯ পয়সা।
সামিট পাওয়ার :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ১ টাকা ৪৪ পয়সা ছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৮৪ পয়সা।
অগ্নি সিস্টেমস :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ২৭ পয়সা ছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৪ পয়সা।
বিএসআরএম :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ৫১ পয়সা ছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৯৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৫৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩২ পয়সা।
অ্যাপেক্স ট্যানারি :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩২ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৬৭ পয়সা।
ওয়াটা কেমিক্যাল :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ৩ টাকা ৩১ পয়সা ছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৬ টাকা ৬০ পয়সা।
মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক :
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২ টাকা ১৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৩ টাকা ৯৯৩ পয়সা।
মেঘনা পিইটি :
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০.০৮৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১৪ পয়সা।
মালেক স্পিনিং
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় হয়েছে ৬২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৪০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০২ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৬৪ পয়সা।
সাইফ পাওয়ারটেক
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলটেড আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩৫ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি কনসুলটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৯০ পয়সা।
বসুন্ধরা পেপার মিলস :
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৮৮ পয়সা।
এডিএন টেলিকম :
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৪৫ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৮৯ পয়সা।
বিডিকম অনলাইন :
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১৪ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৩৮ পয়সা।
সিলভা ফার্মা
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২৬ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৫৫ পয়সা।
প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল
চলতি হিসাববছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ২ টাকা ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৪৯ (রিস্টেটেড) পয়সা।
অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৩২ (রিস্টেটেড) পয়সা।
স্কয়ার টেক্সটাইল
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৩ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস হয়েছে ৭৯ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৪ পয়সা।
এসিআই :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ১ টাকা ৬৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৬ টাকা ৩৫ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ১৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ১১ টাকা ৯ পয়সা।
বেক্সিমকো সিনথেটিকস :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৭২ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ১ টাকা ৪০ পয়সা।
শাইনপুকুর সিরামিকস
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৬ পয়সা।
আরামিট লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ১ টাকা ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৩৭ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৭ পয়সা।
পদ্মা অয়েল :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ৪ টাকা ৮০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৫ টাকা ৮৬ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ টাকা ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১৩ টাকা ৩৫ পয়সা।
বিবিএস ক্যাবল :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ১ টাকা ৬২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ১৬ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪ টাকা ৪৩ পয়সা।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৮৫ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৭৩ পয়সা
শাশা ডেনিমস :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৭ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২ পয়সা।
নাহী অ্যালুমিনিয়াম :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ৫৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৭৯ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৫৯ পয়সা।
বিবিএস :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৭ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৪ পয়সা।
শাহজীবাজার পাওয়ার :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ১ টাকা ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ১৮ পয়সা।
আনোয়ার গ্যানভানাইজিং :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৪ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৬ পয়সা।
জিপিএইচ ইস্পাত :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ১ টাকা ৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪০ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮২ পয়সা।
পেনিনসুলা চিটাগং :
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩০ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই’২০-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২৭ পয়সা। এ হিসেবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্এস) হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৩ পয়সা।
স্যালভো কেমিক্যাল :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়েও ইপিএস ১০ পয়সা ছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে টাকা ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৪ পয়সা।
দ্যা একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৭৭ পয়সা।
দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৭৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩ টাকা ৬৬ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫ টাকা ৭৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ১ টাকা ৯৮ পয়সা ছিল।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ৯১ টাকা ২৮ পয়সা।
বার্জার বাংলাদেশ লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৯ টাকা ৪৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৩৬ পয়সা।
তিন প্রান্তিক (এপ্রিল’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৬ টাকা ৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩৪ টাকা ৯৭ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪৪ টাকা ৫৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ৬২ টাকা ৬৬ পয়সা ছিল।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ২১০ টাকা ৭৩ পয়সা।
অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা।
দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ২৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২ টাকা ৮৯ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ৫৩ পয়সা ছিল।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ৫০ পয়সা।
ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩ পয়সা।
দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪২ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ১৮ পয়সা।
এস. আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের অর্ধবার্ষিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫৯ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২২ পয়সা। সে হিসেবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৮ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১২ টাকা ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ২১ টাকা ১৭ পয়সা ছিল।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৬৫ পয়সা।
সাভার রিফ্যাক্ট্ররিজ লিমিটেড :
চলতি হিসাববছরের অর্ধবার্ষিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৪৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) ছিল ৪৮ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) ছিল ২৭ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ৮ টাকা ৬৯ পয়সা ছিল।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ২ টাকা ৪৩ পয়সা।