পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ১৫টি ব্রোকারেজ হাউজের আর্থিক বিবরণীতে তথ্যের গরমিল পেয়েছে ।২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে বার্ষিক আর্থিক বিবরণীতে তথ্যের গরমিল পেয়েছে বিএসইসি। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে-শ্যামল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট, একে খান সিকিউরিটিজ, ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ, এমএএম সিকিউরিটিজ, শহীদুল্লাহ সিকিউরিটিজ, জে রহমান প্রাইভেট, হাওলাদার ইক্যুইটি সার্ভিসেস, কে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড কনসালট্যান্ট, মিডওয়ে সিকিউরিটিজ, পার্কওয়ে সিকিউরিটিজ, স্টক অ্যান্ড বন্ড, বিআরবি সিকিউরিটিজ, আকিজ সিকিউরিটিজ এবং এএনডব্লিউ সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
কমিশনের নির্বাহী পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, শুনেছি ১৫টি ব্রোকারেজ হাউজের হিসাব বিবরনীতে তথ্যের গরমিল রয়েছে। এগুলো নিয়ে কমিশন দেখে ব্যবস্থা নেবে।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, ব্রোকারেজ হাউজগুলো বিদায়ী বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্যের বিষয়ে বিএসইসিকে ব্যাখ্যা দিয়েছে। কমিশন প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও বেশি সতর্ক থাকার জন্য নির্দেশ দিয়েছে।
এছাড়াও ডিএসইর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন বলে জানা গেছে।