1. [email protected] : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারবার্তা : nayan শেয়ারবার্তা
  3. [email protected] : news uploder : news uploder
বিতরণ না হওয়া লভ্যাংশের তথ্য দিতে বলেছে বিএসইসি
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২২ পিএম

বিতরণ না হওয়া লভ্যাংশের তথ্য দিতে বলেছে বিএসইসি

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১০ নভেম্বর, ২০২০
DSE-BSEC

পুঁজিবাজারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ তাদের তালিকাভুক্ত সমস্ত কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্তর পর থেকে এ পর্যন্ত বিতরণ না হওয়া লভ্যাংশের তথ্য দিতে বলেছে। ডিএসই গত ৫ নভেম্বর তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে অনিবন্ধিত এবং দাবিহীন নগদ ও স্টক লভ্যাংশ, এবং বিভিন্ন সাসপেন্স বিও অ্যাকাউন্ট ও সংস্থাগুলোর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে থাকা অনির্ধারিত সিকিওরিটিজ সম্পর্কিত তথ্য জমা দেওয়ার জন্য চিঠি পাঠিয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

প্রাপ্ত তথ্যমতে, ডিএসই সংস্থাগুলোকে ১০ নভেম্বরের মধ্যে হার্ড কপির পরে ইমেলের মাধ্যমে প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছে।

এদিকে গত ৫ নভেম্বর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ও সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডকে (সিডিবিএল) এই তথ্য সংগ্রহ করার জন্য একটি নির্দেশনা দিয়ে চিঠি দিয়েছে বিএসইসি। প্রতিষ্ঠান তিনটিকে সকল তথ্য কোম্পানিগুলোর কাছে আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে দিতে বলা হয়েছে।

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ইতোমধ্যে তালিকাভুক্ত সকল কোম্পানিকে বিএসইসির নির্দেশনা সংক্রান্ত চিঠিটি পাঠিয়েছে। আজ ১০ নভেম্বরের মধ্যে এই তথ্য চেয়েছে ডিএসই।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জে কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, সব কোম্পানিতেই বিতরণ না হওয়া লভ্যাংশ রয়েছে। এগুলো দীর্ঘ দিন যাবত কোম্পানিগুলোর আলাদা একটি হিসাব জমা রাখা হয়েছে। কী পরিমাণ টাকা জমা আছে; আমরা তা জানি না। আগে তথ্য সংগ্রহ করে পরবর্তীতে সেগুলোকে কীভাবে কাজে লাগানো যায় তা ঠিক করা হবে।

স্টক এক্সচেঞ্জগুলোতে তালিকাভুক্ত ৩২১টি সংস্থা রয়েছে।

দু-তিন বছর আগে, তালিকাভুক্ত সংস্থাগুলো শেয়ারহোল্ডারদের ঠিকানায় চেক প্রেরণ করে। কিন্তু, এখন অনেক সংস্থা অনলাইনে স্থানান্তর, বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক তহবিল স্থানান্তর নেটওয়ার্ক (বিএফটিএন) এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রেরণ করেছে।

শেয়ারহোল্ডাররা ঠিকানা পরিবর্তন এবং স্বল্প পরিমাণে লভ্যাংশ সংগ্রহের জন্য তাদের আগ্রহের অভাব সহ বিভিন্ন কারণে লভ্যাংশ পাননি।

বছর শেষে আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ। পরবর্তীতে কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় পর্ষদের ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদন করেন শেয়ারহোল্ডাররা।

অনুমোদনের ৩০ কার্য দিবসের মধ্যে এই লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পৌঁছাতে হয়। অনেক সময় শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাব বা ঠিকানা ভুল থাকলে লভ্যাংশ যায় না।

ফলে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯ এর ১১ ধারার ২ উপ-ধারা অনুযায়ী একটি আলাদা হিসাব খুলে ওই টাকা জমা রাখা হয়। যাতে করে পরবর্তীতে কোন শেয়ারহোল্ডার অভিযোগ করলে তা পূরণ করা যায়। এই পরিমাণ অনেক হয়েছে বলে মনে করে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। ফলে এটি একটি কার্যকর অবস্থা তৈরি করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন...

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ