সপ্তাহজুড়ে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৭৩টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১৩৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিগুলোর ৩ কোটি ২১ লাখ ৯৯ হাজার ৪৬২টি শেয়ার ৩৫২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৩৬ কোটি ৪৪ লাখ ১৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে ৫৯ কোম্পানির ৬ কোটি ৪২ লাখ ৯৪ হাজার ৮৪৩টি শেয়ার ৩৯২ বার হাত বদলের মাধ্যমে ২১০ কোটি ৬৪ লাখ ১৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধান ব্লক মার্কেটে ৭৪ কোটি ১৯ লাখ ৯৬ হাজার টাকা বা ৩৫.২২ শতাংশ লেনদেন কম হয়েছে।
এদিকে কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৮ কোটি ৯৭ লাখ ৩৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২ কোটি ট্রাস্ট ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৮ কোটি ৭৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের।
এছাড়া প্রাইম ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৩ লাখ ৫২ হাজার টাকার, এপোলো ইস্পাতের ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ৭ কোটি ৩ লাখ ৭৮ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ২৮ লাখ ৯ হাজার টাকার, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ৫ কোটি ২৮ লাখ ২৮ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৩৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার, জিকিউ বলপেনের ৪৮ লাখ ৭২ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ১ কোটি ৩০ লাখ ৬ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকার, পপুলার ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৬ লাখ ৬ হাজার টাকার, প্রাইম ফাইন্যান্সের ৯ লাখ ৪০ হাজার টাকার, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজের ৮ লাখ ৮০ হাজার টাকার, রানার অটোমোবাইলসের ১১ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, সী পার্লের ১ কোটি ৮ লাখ ৬৩ হাজার টাকার, এসকে প্রিমসের ৬ কোটি ৬৯ লাখ ৭৮ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, সামিট পাওয়ারের ৫ কোটি ৪৩ লাখ ১০ হাজার টাকার, ইউনাইটেড পাওয়ারের ৬ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকার, আমান কটনের ৪০ লাখ ৬০ হাজার টাকার, এডিএন টেলিকমের ১৭ লাখ ১৬ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, বে লিজিংয়ের ১১ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ৩ কোটি ৩২ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ১৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকার, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার, জেনেক্সের ৩৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, আইএফআইসি ব্যাংকের ৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার, খুলনা পাওয়ারের ২৫ লাখ ২৭ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ৪ কোটি ২৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, প্রাইম ব্যাংকের ৪১ লাখ ২৫ হাজার টাকার, প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ২০ হাজার টাকার, রেকিট বেনকিজারের ৪৯ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, রেনেটার ২ কোটি ৪২ লাখ ১১ হাজার টাকার, সিলকো ফার্মার ৮৮ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, ইয়াকিন পলিমারের ৭০ লাখ টাকার, এমবি ফার্মার ৫ লাখ ১২ হাজার টাকার, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৪০ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৪ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৪৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ৪ কোটি ৩৫ লাখ ২০ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৫২ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ২২ লাখ ৮০ হাজার টাকার, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ৩৪ লাখ টাকার, ইনটেকের ৪৮ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, কেডিএস এক্সেসরিজের ২৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ৬ লাখ ৩৯ হাজার টাকার, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৯৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১০ লাখ ২ হাজার টাকার, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৪ লাখ ৬২ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ২৩ লাখ ৩ হাজার টাকার, সালভো কেমিক্যালের ১২ লাখ ৯০ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ১ কোটি ৩১ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, মুন্নু সিরামিকের ২ কোটি ৪০ লাখ ৮২ হাজার টাকার, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ২ হাজার টাকার, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের ৩১ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১১ লাখ ১১ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৭ কোটি ৪২ লাখ ৬৯ হাজার টাকার, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৫ হাজার টাকার, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৭ হাজার টাকার, গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনের ২৩ লাখ ৬৪ হাজার টাকার, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার, কেডিএস এক্সেসরিজের ১১ লাখ ১৮ হাজার টাকার, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩৩ লাখ ১১ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকার, সিঙ্গারের ৮৬ লাখ ২৩ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৪ কোটি ৯৩ লাখ ১৮ হাজার টাকার এবং ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৮ লাখ ৯৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।