পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই ব্যাংকের ৮০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। রবিবার (০৫ জুলাই) বিএসইসির ৭৩১তম সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বিএসইসির নির্বহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো: সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, বিএসইসির সভায় ওয়ান ব্যাংক এবং মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ৪০০ করে মোট ৮০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করেছে।
এর মধ্যে ওয়ান ব্যাংকের ৪০০ কোটি টাকার আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, ব্যাসেল III কমপ্লাইন্ট পারপেচুয়াল বন্ড। এই বন্ডের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট এবং পারটেচুয়াল বন্ড যার কুপন হার ১১% থেকে ১৪%। পারপেচুয়াল ব ন্ডটি সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল বাংক, সংগঠন, ট্রাষ্ট, স্বায়ত্তশাসিত কর্পোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদেরকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড অ্যাডিশনাল টায়ার-I ক্যাপিটাল বেস শক্তিশালী করবে। এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা। এই বন্ডের ট্রাস্টি এবং লীড অ্যারেঞ্জার হিসাবে যথাক্রমে ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড কাজ করছে।
আর মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ৪০০ কোটি টাকার আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, ব্যাসেল III কমপ্লাইন্ট পারপেচুয়াল বন্ড। এই বন্ডের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট এবং পারটেচুয়াল বন্ড যার কুপন হার ১১% থেকে ১৪%। পারপেচুয়াল বন্ডটি সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল বাংক, সংগঠন, ট্রাষ্ট, স্বায়ত্তশাসিত কর্পোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদেরকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড অ্যাডিশনাল টায়ার-I ক্যাপিটাল বেস শক্তিশালী করবে। এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা। এই বন্ডের ট্রাস্টি এবং লীড অ্যারেঞ্জার হিসাবে যথাক্রমে ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড ও এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড কাজ করছে।
শেয়ারবার্তা / আনিস