নোভেল করোনা ভাইরাস আজ সারা পৃথিবীব্যাপী এক আতঙ্কের নাম। মুলত নোভেল করোনা ভাইরাস শ্বসনতন্ত্রের রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু।সারা পৃথিবীব্যাপী অসংখ্য বিজ্ঞানী চেষ্টার পরেও এখনো পর্যন্ত উল্লেখজনক কোন প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে পারিনি।যার ফলে আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশের অবস্থাটা নাজুক হয়ে গেছে। আজ আমরা বিরাট হুমকির মধ্যে আছি। বাংলাদেশ এর অর্থনৈতিক অবস্থা এখন চরম বিপর্যয়ের মধ্যে আছে। বিজ্ঞান এখনো পর্যন্ত বলছে এই ভাইরাস এর প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে এখনো অনেক সময় লাগবে।যদিও তাঁরা অনেক মেডিসিন তৈরে করেছে কিন্তু আশানুরূপ কোনো ফলাফল পওয়া যাই নি ।
ব্রিটেনের গবেষকরা জানিয়েছেন, জেনেরিক স্টেরয়েড ডেক্সামেথাসোন করোনা সংক্রমণে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে। এই ওষুধ প্রয়োগে প্রতি আটজন রোগীর মধ্যে একজনকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরাই সাবধান করে দিয়ে বলেছেন, ডেক্সামেথাসোনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এ ওষুধ সেবন করলে মৃত্যুও হতে পারে।
এই স্টেরয়েডের সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে সাধারণত দেখা যায়, ওজন বৃদ্ধি, উচ্চ রক্তচাপ, হজমের গন্ডগোল, মাথাঘোরা, পটাশিয়ামের অভাব দেখা দেয়া, সেরাম গ্লুকোজ মাত্রা বৃদ্ধি, বিশেষ করে যাদের ডায়াবিটিস রয়েছে, ঘুমের সমস্যা, পেশি দুর্বল হয়ে পড়া, ঋতুস্রাবের সমস্যা, হঠাৎ খিদে পাওয়া, মেজাজের আচমকা পরিবর্তন, শিশুদের ক্ষেত্রে বেড়ে ওঠার সমস্যা, ত্বকের ঘনত্ব কমে গিয়ে শরীরে ক্ষত তৈরি হওয়া, এমনকি মানসিক অবসাদ।
কিন্তু এই বিষয়ে sisty multimedia তে প্রকাশিত একটি ভিডিও তে বিজ্ঞানী বা ডাক্তার কবিরাজ না, ইসমাইল হোসাইন নামের একটি ছেলে বিশদভাবে নোভেল করোনা ভাইরাস এর সম্পর্কে আলোচনা করেন এবং তিনি দাবি রাখেন যে তিনি হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের,জ্বরের এবং ইনফেকশন এর মেডিসিন ভেষজ দ্বারা তৈরি করেছেন ।
https://www.facebook.com/sristymultimedialtd/videos/253136819111184/?d=null&vh=e
তার তৈরীকৃত মেডিসিন সর্বপ্রথম তিনি তার নিজের উপর প্রয়োগ করেন এবং পরে যাচাই করনের জন্য আক্রান্ত মানুষের উপর প্রয়োগ করেন যাতে দেখা গেছে এখনো পর্যন্ত সবায় সুস্থ আছেন।
তারপর আমরা তাঁর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন; আমি ইসমাইল হোসাইন বিজ্ঞানী বা ডাক্তার কবিরাজ নই।বলতে পারেন আমি একজন ভাবুক প্রকিতির মানুষ । যদিও আমার কাছে কোনো কাগজপাতি নায় এবং আমি কোনো ফেমাস বাক্তি নই তাই আমার কথাগুলা এখনো মূল্যায়ন করা হয়নি তারপর আপনারা যখন জানতে চাইছেন তাই আপনাদের নিকট আমার মতামত তুলে ধরলামঃ
নোভেল করোনা ভাইরাস শ্বসনতন্ত্রের রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু । শুরুতেই করোনা ভাইরাসের লক্ষণগুলো সম্পর্কে আমরা জেনে নেই,লক্ষণগুলো হল জ্বর যার তাপমাত্রা ১০০% সেলসিয়াস,মাথা ব্যাথা ,গলা ব্যাথা,শুকনা কাশি, সর্দি ,কাপুনি বা খিচুনি দিয়ে জ্বর হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট।
আসুন আমরা আমরা এই লক্ষণগুলো নিয়ে একটু চিন্তা করি; আমরা একটু খেয়াল করলে যে বিষয়টি দেখতে পাই যে ভাইরাস টি মূলত জ্বর ও হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট । যেমন যদি ১০০% সেলসিয়াস বা তার থেকে বেশি মাত্রায় কোনো ব্যক্তির শরীরে জ্বর হয় তবে তার মাথা ভার হয়ে যায় এবং প্রচণ্ড মাথাব্যথা অনুভব হয় আর যাদের শরীর দুর্বল তাদের শরীরে কাঁপুনি বা খিচুনি দেয় যার ফলে সে ব্যক্তি অনেক সময় কথা বলতে পারে না এবং অজ্ঞান হয়ে যায়। তাছাড়া যাদের হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট আছে তাঁরা ভাল বলতে পারবেন কেননা গলা ব্যাথা গলা ফোলা শুকনা কাশি , সর্দি, এগুলো সবই শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানির সমস্যা বা রোগ।
আর যেহেতু ভাইরাস টি শ্বসনতন্ত্রের রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু সেহেতু আমার মনে হয় ফুসফুসে ইনফেকশন দেখা দিচ্ছে এবং তা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ভাইরাস টি তে যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম ও যারা শ্বাসকষ্টে ভুগছেন তাদের আক্রান্ত হওয়ার এবং মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আর এখনো পর্যন্ত যারা সুস্থ হয়েছেন তাদের শ্বাসকষ্ট ছিল না। দেখুন আমি করোনা বলে কিছু পাইনি। আমার মনে হয় জ্বর,ইনফেকশন, হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সম্মিলিত জীবাণুর নামই হলো করোনা।যদিও বিজ্ঞান ভাইরাস টির নামকরণ করেছেন নোভেল করোনা ভাইরাস। এ ভাইরাস টির প্রতিষেধক বিজ্ঞান এখনো আবিস্কার করতে পারে নি তার কারণ বিগত ৫০০ বছরেও বিজ্ঞান হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের মেডিসিন তৈরি করতে পারে নি। যদিও বিজ্ঞান কিছু মেডিসিন আবিস্কার করেছে কিন্তু আশানুরূপ ফলাফল পাওয়া যায় নি।
আমি এতক্ষণ আপনাদের সাথে যে আলোচনা করলাম এটাই কি করোনা নাকি এর বাইরে ও কিছু আছে । যদি এই গুলোই করোনা হয় তবে দেশ ও দশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে আমাকে একটু সুযোগ দেওয়া হোক ।কেননা আমি ভেষজ দ্বারা কিছু মেডিসিন তৈরি করি আমার তৈরিকৃত মেডিসিন হলোঃ
জ্বরঃএটি এমনি একটা মেডিসিন যাতে দেখাগেছে মাত্র ২ ডোস ওষুধ সেবনে যে কোনো ধরনের জ্বর থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়।
ইনফেকশনঃ এটি এমনি একটা মেডিসিন যা দ্বারা যে কোনো ধরনের ঘা এবং অ্যালার্জি মাত্র ৭ দিনে মুক্তি লাভ করা যায়।
হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টঃ এটি এমন একটি মেডিসিন যা দ্বারা যে কোনো ধরনের নতুন,পুরাতন হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট,সরদি,শুকনা কাশি,গলা ব্যাথা মাত্র ১ ফাইল ওষুধ সেবনে পরিপূর্ণ মুক্তি লাভ করা যায়।আমি বলছি না যে, আমার তৈরিকৃত মেডিসিনে করোনা ভাইরাস ভাল হয়ে জাবে।কিন্তু আমি আশা রাখি ৯০% সফলতা আসতে পারে ইনশাআল্লাহ ।
যেহেতু আমরা উল্লেখিত আলোচনা দ্বারা বুঝতে পারছি ভাইরাসটি জ্বর ইনফেকশন ও হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের জীবাণু বহন করচে।যেগুলোর উপর আমার মেডিসিনে সফলতা পেয়েছি। যদি আমার তৈরিকৃত মেডিসিন নোভেল করোনা ভাইরাসে কাজ করে তবে মাত্র ১০ দিনে ফলাফল পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। তাই আমার জন্য নই দেশ ও দশের কথা ভেবে আমার মেডিসিনটি পরীক্ষা মূলক চালিয়ে দেখা হোক ।
আমি এগুলো অর্থের বিনিময়ে বা জনপ্রিয়তার জন্য করছি না।দেশ ও দশের জন্য কিছু করতে পারা আমার সারা জীবনের সাধনা। আমি কোনো বিজ্ঞানী নই তবু ও বলছি আমার কথা গুলো বিবেচনা করে দেখা হোক । কেননা বিজ্ঞান চেষ্টার পরে ও এখনো কিছু করতে পারে নি।সুতরাং একটু পরীক্ষা করে দেখলে দোষ কোথায়। তাছাড়া আমার মেডিসিনে যদি দেখেন সফলতা আসে তবে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কল্যাণ বয়ে আনতে পারে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট আমার আকুল আবেদন আমার মেডিসিন ল্যাবে পরীক্ষা করে আক্রান্ত মানুষের উপর প্রয়োগ করে দেখা হোক।
সম্মানিত পাঠকগণ আপনাদের মতামতের অপেক্ষায় থাকলাম ইসমাইল হোসাইন যা বলল তা কি পরীক্ষা করে দেখা যায় কি? আপনাদের লাইক কমেন্ট শেয়ারই পারে বার্তা টি সকলের নিকট পৌঁছে দিতে।