1. [email protected] : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারবার্তা : nayan শেয়ারবার্তা
  3. [email protected] : news uploder : news uploder
ইউনাইটেড পাওয়ারের আয় কমেছে
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:০৩ এএম

ইউনাইটেড পাওয়ারের আয় কমেছে

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৯ জুন, ২০২০
United power

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আজ মঙ্গলবার (৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত  প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু’-মার্চ’২০) ইউনাইটেড পাওয়ার তার সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS)  করেছে ২ টাকা ৯৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ৪ টাকা ৭২ পয়সা।

অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিক তথা হিসাববছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৮ টাকা ৯৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১১ টাকা ৭১ পয়সা।

চলতি হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু’-মার্চ’২০) শুধু  ইউনাইটেড পাওয়াররের শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ২ টাকা ৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ২ টাকা ২৫ পয়সা।

অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিক তথা হিসাববছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) ইউনাইটেড পাওয়াররের শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ৬ টাকা ৬২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ৭ টাকা ৮ পয়সা।

তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল ১১ টাকা ৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে যা ছিল ৯  টাকা ৫৭ পয়সা। অন্যদিকে তিন প্রান্তিকে এককভাবে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৬টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ৬ টাকা ৬৩ পয়সা ছিল।

গত ৩১ মার্চ ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫৪ টাকা ২৬ পয়সা। আর এককভাবে ছিল ২৮ টাকা ১ পয়সা।

গত বছরের তুলনায় এবার ইপিএস কম হওয়ার পেছনে দুটি কারণের কথা জানিয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ার। তাদের ভাষ্য অনুসারে, গত বছর একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রির কারণে মূলধনী মুনাফা ছিল, যা এ বছর ছিল না। দ্বিতীয়ঃ  গত বছর আশুগঞ্জ ৫৩ মেগাওয়াট পাওয়ার প্ল্যান্টটি পূর্ণ ক্ষমতা উৎপাদনে ছিল। কিন্তু চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় এটি এখন বন্ধ। তবে চুক্তি নবায়নের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন...

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ