পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাধারণ বীমার সংখ্যা ৩৫টি। এর মধ্যে ২৫টি কোম্পানি এ পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৮টি কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে। কমেছে ১৭টির। এর মধ্যে ১টি কোম্পানি লোকসানে চলে গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন নিচে তুলে ধরা হলো:

এশিয়া ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪০ পয়সা। আয় বেড়েছে ৩ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯৪ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ৯ পয়সা।

এশিয়া প্যাসিফিক ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৭ পয়সা। আয় বেড়েছে ২২ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৪ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ৯ পয়সা।

সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪০ পয়সা। আয় কমেছে ১ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৯৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় কমেছে ৮ পয়সা।

সিটি ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৮ পয়সা। আয় কমেছে ১০ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬২ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় কমেছে ৩৭ পয়সা।

কন্টিনেন্টাল ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৮ পয়সা। আয় কমেছে ৭৬ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯২ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় কমেছে ৮৩ পয়সা।

ঢাকা ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৯ পয়সা। আয় কমেছে ২ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ৮ পয়সা।

ইস্টার্ন ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৬ পয়সা। আয় কমেছে ১০ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫৬ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ১ পয়সা।

গ্রীণডেল্টা ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪১ পয়সা। আয় বেড়েছে ২৫ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২৪ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ৩৯ পয়সা।

ইসলামকি ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৮ পয়সা। আয় কমেছে ৫ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮০ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় কমেছে ২ পয়সা।

মার্কেন্টাইল ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৮ পয়সা। আয় কমেছে ১১ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৪০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮০ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় কমেছে ৪০ পয়সা।

নিটল ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২১ পয়সা। আয় কমেছে ৪৭ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫১ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ৪ পয়সা।

নর্দান ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৯ পয়সা। আয় কমেছে ২২ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় কমেছে ২২ পয়সা।

প্যারামাউন্ট ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫২ পয়সা। আয় কমেছে ৬ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৭ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ৫৫ পয়সা।

পিপলস ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪০ পয়সা। আয় কমেছে ২ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৫ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ৪ পয়সা।

ফিনিক্স ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৩ পয়সা। আয় কমেছে ২৫ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৮৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ২৬ পয়সা।

পাইওনিয়ার ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৯৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা। আয় বড়েছে ৫৩ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৫১ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ১ টাকা ৫১ পয়সা।

প্রগতি ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৮ পয়সা। আয় বেড়েছে ৪৫ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪২ পয়সা। দুই প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ৬৩ পয়সা।

প্রভাতী প্রাইম ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৩ পয়সা। আয় বেড়েছে ৯ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৪ পয়সা। আয় বেড়েছে ১৫ পয়সা।

প্রাইম ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৩ পয়সা। আয় বেড়েছে ৯ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৪ পয়সা। আয় বেড়েছে ১৫ পয়সা।

রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা। আয় কমেছে ৪১ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৬৯ পয়সা। আয় কমেছে ২০ পয়সা।

রূপালী ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৫ পয়সা। আয় কমেছে ২৮ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৯৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা। আয় কমেছে ২২ পয়সা।

সোনারবাংলা ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৫ পয়সা। আয় বেড়েছে ৩৭ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯১ পয়সা। আয় বেড়েছে ৮০ পয়সা।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬৮ পয়সা। আয় কমেছে ১৬ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা। আয় কমেছে ৯ পয়সা।

তাকাফুল ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৫ পয়সা। আয় বেড়েছে ৪ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৫ পয়সা। আয় বেড়েছে ১১ পয়সা।

ইউনাইটেড ইন্সুরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা। আয় কমেছে ৮৪ পয়সা। এদিকে, দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৩ পয়সা। আয় কমেছে ৭৯ পয়সা।