পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) করোনাভাইরাসের থাবা থেকে পুঁজিবাজারকে রক্ষা করতে ফ্লোর প্রাইস (যে দরের নিচে শেয়ার ও ইউনিট নামতে পারবে না) নির্ধারণের মতো কালজয়ী সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। ব্যাংকগুলোকে নানাভাবে বিনিয়োগে আনা হচ্ছে। কিন্তু এই পরিস্থিতির মধ্যেও বিক্রির চাপ অব্যাহত রেখেছে ব্র্যাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজ হাউজ।
বুধবার (২৫ মার্চ) ব্র্যাক ইপিএল থেকে ১১ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করা হয়েছে। এর বিপরীতে কেনা হয়েছে মাত্র ১ কোটি ৭১ লাখ টাকার। অর্থাৎ কেনার চেয়ে ১০ কোটি ৮ লাখ টাকার বা ৫৮৯ শতাংশ বেশি বিক্রি করা হয়েছে। যা বুধবার যেকোন হাউজের মধ্যে বেশি। আর এই বিক্রয় চাপ পুঁজিবাজারের উত্থানের অন্তরায় বড় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে।
পুঁজিবাজারে গত এক বছরের মন্দাবস্থায় সবচেয়ে বেশি শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করা হয়েছে ব্র্যাক ইপিএল থেকে। যা করোনাভাইরাসের থাবার মধ্যেও অব্যাহত রয়েছে।
শেয়ারবার্তা / আনিস